git SATSANG

“বন্দে লোকতিলকং
সাত্বতবার্ত্তা-বিভূষণং
অমরকৃত্যুৎসারণং প্রবুদ্ধং লোকজীবনং
প্রণয়-প্রমত্ত-যাগদীপনং
বন্দে জীবন-জীবনং সৎ-পুরুষম্।”


“অন্য যে কেউ হননা কেন তাহাদের বলাগুলিতে পুরুষোত্তমের বাণীর অসংগতি যেখানে এমনকি তাৎপর্যেও যদি অসংগতি দেখা যায় তা কিন্তু অপরিপালনীয়।”
-- ধৃতি বিধায়না,১ম খণ্ড ।

" বিগত ১০/৬/২০১৬ ইং তারিখে শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ, হিমাইতপুর, পাবনা - এর ইষ্টপ্রাণ প্রবীণ কর্মী সহ-প্রতি ঋত্বিক শ্রীনিত্যরঞ্জন পাণ্ডে সহ বাংলাদেশের সকল গুপ্ত হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাছি। "

“পুরুষোত্তম আসেন যখন
ইষ্ট, আচার্য, তিনিই গুরু
তিনিই সবার জীবন দাড়া
তিনিই সবার জীবন মেরু।” -- (অনুশ্রুতি)

"হসনা যোগী হসনা ধ্যানী
গোঁসাই গোবিন্দ যাই না হস্ যজন যাজন ইষ্টভৃতি
না করলে তুই কিছুই নস্ । "
 
পঞ্চবর্হি
একমেবাদ্বিতীয়ম্ শরণ্যম্
পূব্বেষামাপূরয়িতারঃ প্রবুদ্ধা ঋষয় শরণ্যম্
তদ্বার্ত্তানুবর্ত্তিনঃ পিতরঃ শরণ্যম্
পূর্বাপূরকো বর্ত্তমানঃ পুরুষোত্তম শরণ্যম্
এতদেবার্য্যায়ণম্ এষ এব সদ্ধর্মঃ
এতদেব শ্বাশতং শরণ্যম্।
 
       
সপ্তার্চ্চি
নোপাস্যমন্যদ্ ব্রহ্মৈকমেবাদ্বিতীয়ম্।
তথাগতাস্তদ্বার্ত্তিকা অভেদাঃ।
তথাগতাগ্রোহি বর্তমানঃ পুরুষোত্তমঃ।
পূর্বেষামাপূরয়িতা বিশিষ্ট-বিশেষ-বিগ্রহঃ।
তদনুকূলশাসনং হ্যনুসর্ত্তব্যন্নেতরৎ
শিষ্টাপ্তবেদপিতৃ পরলোকদেবাঃ শ্রদ্ধেয়াঃ নাপোহ্যাঃ।
সদাচারা বর্ণাশ্রমানুগজীবনর্দ্ধনা নিত্যং পালনীয়াঃ।
বিহিতসবর্ণানুলোমাচারাঃ পরমোৎকর্ষহেতব।
স্বভাবপরিধ্বংসিনস্তুপ্রতিলোমাচারাঃ।
 
"সত্তা সচ্চিদানন্দময়
অসৎ নিরোধী স্বতঃই;
সচ্চিদানন্দের পরিপোষক যা’ তা’ই ধর্ম,
ধর্ম মূর্ত হয় আদর্শে,
আদর্শে দীক্ষা আনে অনুরাগ,
অনুরাগ আনে বৃত্তি-নিয়ন্ত্রণ,
বৃত্তি-নিয়ন্ত্রণ আনে ধৃতি,
ধৃতি আনে সহানুভূতি,
সহানুভূতি আনে সংহতি,
সংহতি আনে শক্তি,
শক্তি আনে সম্বর্ধনাঃ
আর, ঐ ধৃতি আনে প্রণিধান
প্রণিধান হ’তেই আসে সমাধি,
আবার সমাধি হ’তেই আসে কৈবল্য
তৃষ্ণার একান্ত নির্বাণ-
মহাচেতন সমুত্থান।”
 

 

 

 




প্রশ্ন : আমাদের সদগুরু, আচার্য কি দু-জন হতে পারে?

   --- শ্রীশ্রীঠাকুর-“স্ত্রীলোকের যেমন দুটি স্বামী হয় না, দুটি স্বামী মানে ব্যভিচার ও ব্যতিক্রম দুষ্ট হওয়া, পূতঃ আত্ম-নিয়ন্ত্রণকে বিক্ষুব্ধ ও দুষ্ট করে তোলা, তেমন নারী হোক-আর পুরুষই হউক-কারো কারো সদগুরু বা আচার্য দুজন হয় না, দুজন হওয়া মানেই- বিকেন্দ্রিক বিকৃতি ও ব্যতিক্রমে নিজেকে দুষ্টু করে তোলা।”


"তুমি অকিঞ্চন হও,
তিনি ছাড়া তোমার যেন
আর কিছুই না থাকে-
তোমার অন্তর-আকর্ষণকে ব্যেপে;
এর ভিতর দিয়ে
তোমার সাত্বত কৃতি-ঐশ্বর্য্য
অঢেল হয়ে উঠুক-
তাঁকে কেন্দ্র করে,
উৎক্রমনী অনুব্যাপনায়;
এমনতর যদি না হয়,-
তবে তোমার ধর্মও হল না,
কর্মও হল না।"


“দীক্ষা নিলে জানিস মনে
ইষ্টভৃতি করতেই হয়
ইষ্টভৃতি-বিহীন দীক্ষা
কভু কিরে চেতন রয়?”


“জীবন যদি যায়ই রে তোর
ইষ্টভৃতি ছাড়িস না
ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষের
ঐ নিশানা ভুলিস না?”


"ইষ্ট নাই নেতা যেই
যমের দালার কিন্তু সেই । "


"গন্ডীস্বার্থী হবে যে
নকল নেতা জানিস্ সে।"


‘চিকিৎসাতে চাস্ যদি তুই
আত্মপ্রসাদ টাকা,
টাকার পানে না তাকিয়ে তুই
রোগীর পানে তাকা।’


‘ভিটে-মাটি বাড়ির যেটা-
পূর্বপুরুষ করেছে বাস,
শ্রদ্ধাভরে রাখিস্ সেটা
ছাড়বি না তা গেলেও শ্বাস।’

 
Copyright © 2014 srisrithakuranukulchandrasatsang.com All Rights Reserved.